বাদামকাকুর পর মাছকাকু
এসব হচ্ছেটা কী ? রানু এলো, গেল। বাদামকাকুর পর পেয়ারাকাকু এলো। যদিও তিনি ভুবন বাদ্যকরের মতো ভাইরাল হতে পারেননি। ভুবনের বাজারও কিছুটা নিম্নগামী। এবার দুর্গাপুরের মাছকাকু কুশল। কুশল নিজেই গান লেখেন এবং সেই গান গেয়েই মাছ বিক্রি করেন। সেই কুশলকে এবার মাছকাকু ব্র্যান্ডে সোস্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল করার প্রচেষ্টায় একটি দল। কোন দল ? ওই যারা রানু, ভুবন বা পেয়ারাকাকুকে নিয়ে অন্তর্জালে জাল বিছনোর কাজটি করে। এদের কোনও মুখ নেই। বাড়ি, পাড়া, পরিবেশ নেই। এরা অলস এবং এদের হাতে নষ্ট করার মত প্রচুর সময় ! আমার পাড়ায় প্রতিদিন যে মাছওয়ালা, সবজিওয়ালারা আসেন, তাঁদের প্রত্যেকের ফেরি করার একটা নিজস্ব সুরওয়ালা ডাক আছে। ওটাই তাঁদের বিপণনের বিজ্ঞাপন। যুগ যুগ ধরে ফেরিওয়ালাদের এটাই রীতি। মাঝখান থেকে সব গুলিয়ে এঁদের পেশার সুরটিকে হাতিয়ার করে কিছু মানুষ ফায়দা লুটতে ব্যস্ত। এর সঙ্গে গান বা ফেরি করা, কোনোটারই সম্পর্ক নেই।