বিতর্কে দিদি
নবম সিজন শুরু হতেই বিতর্ক তুঙ্গে। জি বাংলার জমজমাট ‘দিদি নম্বর ১’-এর কথা বলছি। রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়ের তুখোড় সঞ্চালনা, টিম রচনার দুর্দান্ত পারফরম্যান্স এই বিতর্ক মুছে ফেলতে পারছে না। স্বাভাবিক ! বিষয়টি যে অত্যন্ত স্পর্শকাতর ! রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে এই মঞ্চে খেলতে আসেন প্রতিযোগীরা। এমনই একজন প্রতিযোগী, যিনি পেশায় একজন ডিম্বাণু দাতা। অগণিত মহিলা, যাঁরা মা হতে পারেন না, তাঁদের মা হতে সাহায্য করেন ইনি। প্রক্রিয়াগত ভাবে এক আইভিএফ সেন্টারে ডিম্বাণু দান করেন এই মহিলা। কিন্তু এটি একটি অত্যন্ত গোপন আদানপ্রদান প্রক্রিয়া। এক্ষেত্রে যিনি মা হওয়ার ইচ্ছা নিয়ে আইভিএফ সেন্টারে গিয়েছেন, তিনি কোনওদিন জানতে পারেন না, কোন মহিলার ডিম্বাণু তিনি শরীরে গ্রহণ করছেন। নীতিগতভাবে অতি গোপনীয় এই বিষয় একটি টিভির গেম শোয়ে কেমন করে উঠে আসে, যেখানে ডিম্বাণু দাতা নিজেই ঘোষনা করে জানাচ্ছেন তাঁর কাজ ও পরিচয়, সেটাই ঝড় তুলেছে বিতর্কের আকাশে।