Monday, February 3, 2025
বিনোদনের ছোট বাক্স

জি বাংলায় শুরু ‘মন দিতে চাই’

আকারে ছোট হলেও বিনোদন ক্ষেত্রে টেলিভিশনের গুরুত্ব আজ অসীম। মেগা থেকে রিয়ালিটি, গেম শো থেকে ম্যাগাজিন–টিভি শোয়ের চাহিদা ছিল, আছে, থাকবে। এই বিভাগে তারই খবর প্রতি সপ্তাহে। জি বাংলার নতুন মেগা ‘মন দিতে চাই’ নিয়ে লিখেছেন মৃণালিনী ঠাকুর

ঘাটাল অঞ্চলের এক নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবারের মেয়ে তিতির। চার ভাইবোনের মধ্যে সে-ই বড়। তিতিরের একটাই স্বপ্ন, ভবিষ্যতে সে একজন ডিজাইনার হবে এবং মা সুপ্রিয়ার টেলারিং ব্যবসায় সাহায্য করবে। তিতিরের ব্যবসায়িক বুদ্ধি প্রখর এবং সে তার মায়ের ব্যবসার উন্নতির জন্য কঠোর পরিশ্রম করে চলে।

উল্টোদিকে সোমরাজ ব্যানার্জি হলো বিখ্যাত ধনী ব্যানার্জি পরিবারের সন্তান। নিজের পোশাক ব্র্যান্ডকে খ্যাতির চূড়ায় নিয়ে গেছে সোমরাজ। আত্মবিশ্বাসী এই তরুণ নিজেকে একজন সেল্ফ মেড বলেই মনে করে। চিরকালীন প্রবাদ, সব সফল পুরুষের পিছনেই একজন নারীর হাত থাকে এতে বিশ্বাস করে না সোমরাজ। তার ভাবনা ঠিক উল্টো। সে মনে করে, পুরুষের সাফল্যের পথে একমাত্র বাধা হলো নারী!

এই দুই ব্যক্তিত্বশালী ও বিপরীত ভাবনাসমৃদ্ধ নারী ও পুরুষ যখন মুখোমুখি হবে, তখন কী হতে পারে সহজেই অনুমেয় ! দুজনের মধ্যে দারুণ এক সংঘাত তৈরি হবে, বলাই বাহুল্য। এর কিছুটা ঝলক অবশ্য দেখেই ফেলেছেন জি বাংলার দর্শক ইতিমধ্যেই। গত ২ জানুয়ারি সোমবার থেকে চ্যানেলের পর্দায় শুরু হয়েছে নতুন মেগা ‘মন দিতে চাই’। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, তিতির কী সোমরাজের মন বদলাতে পারবে ? ওরা কী একে অপরকে মন দেবে ? ভালোবাসা কী ঘুচিয়ে দেবে সব ব্যবধান ?

জানবার জন্য আপনাকে চোখ রাখতে হবে জি বাংলার পর্দায়, সোম থেকে শুক্র রাত ১০.৩০ মিনিটে। বিভিন্ন ভূমিকায় অভিনয় করছেন অরুনিমা হালদার, শ্রীতমা মিত্র, সোমাশ্রী, ঋত্বিক মুখার্জি, রব দে, সোহন বন্দোপাধ্যায়, মালিনী ব্যানার্জি ও নন্দিনী চ্যাটার্জি প্রমুখ। পরিচালনা অমিত দাস।