|রাহুল দেব বর্মনের ৮৫ তম জন্মদিনে শ্রিয়াঙ্কার শ্রদ্ধাঞ্জলি সুদূর দুবাইতে|
কেটে গিয়েছে প্রায় চুরাশি-টা বছর। এবার পঁচাশি-তে পা। বি-টাউনের কালজয়ী সুরকার সকলের প্রিয় পঞ্চম দা। দাপ্তরিক নাম রাহুল দেব বর্মণ হলেও লোকমুখে তাঁর ‘পঞ্চম‘ নামটিই বেশি সমাদৃত। হিন্দি চলচ্চিত্রের ইতিহাসে তাঁর সঙ্গীতপ্রজ্ঞা আজও বিশ্বজনবিদিত। ১৯৬০-১৯৯০ এই কালপর্বে আশা ভোঁসলে, কিশোর কুমার, লতা মঙ্গেশকর সহ ভারতীয় সঙ্গীতের কালজয়ী শিল্পীদের দিয়ে গাইয়েছেন স্বর্ণযুগের অমর সৃষ্টি। তরুণ প্রজন্ম কি কোথাও ভুলতে বসেছে সেই দিকপালকে? একবিংশ শতাব্দীর র্যাপ-পপ কালচারে স্বর্ণযুগের গান কি মলিন?
ভারতবর্ষ নয়, সুদূর দুবাইতে বসে এই প্রশ্নের উত্তর দিলেন শ্রিয়াঙ্কা ব্যানার্জী । তরুণ প্রজন্মের এই গায়িকা দ্বাদশ শ্রেণীর ছাত্রী। গত ১৫ ই জুন বেস্টটাউন রিয়েলটি-র পরিবেশনায় অনুষ্ঠিত হয়েছে ‘ও পঞ্চম’। অনুষ্ঠানে কথা সংযোগ করেছেন গগ্গন মুদগল। যন্ত্রানুষঙ্গে ছিল মল্লার ব্যাণ্ড। এ প্রজন্মের উদীয়মান শিল্পী অডিটোরিয়ামের আট-আশির মন জয় করেছেন শ্রিয়াঙ্কা ব্যানার্জী । প্রতিটি গানের সুরকার শচীন উত্তরাধিকারী। গেয়েছেন ‘রেইনা বিত যায়ে’, ‘দো লাফজো কি’, ‘ভিগি ভিগি রাতো মে’, ‘চুরা লিয়া হ্যায়’, ‘আপকি আঁখো মে’ ইত্যাদি কালজয়ী গান। সবকিছুর পরে একরাশ মুগ্ধতা। কেবলমাত্র ভারতবর্ষ নয়, তার বাইরেও আজও ষাট থেকে নব্বই দশকের গান এ প্রজন্মের কন্ঠে শোনার পর আবারো মনে পড়ে যায় ‘Old is Gold’!